Skip to content

ভূগোল – গুরুত্বপূর্ণ ওয়ান লাইনার: দ্বাদশ শ্রেণী / উচ্চ মাধ্যমিক (তৃতীয় সেমিস্টার)

geo-one-liner-cl-12-sem-3

অধ্যায় ১: ভূগাঠনিক বিদ্যা

১) ‘The origin of continents and ocean’ গ্রন্থটির লেখক হলেন – ওয়েগনার
২) আদি জলভাগ বলতে বোঝানো হয় – প্যানথালাসা
৩) প্যানজিয়ার দক্ষিণ অংশ পরিচিত হয় – গণ্ডোয়ানাল্যান্ড নামে
৪) আঙ্গারাল্যান্ড ও গণ্ডোয়ানাল্যান্ডের মধ্যে অবস্থিত সংকীর্ণ অগভীর সমুদ্রটির নাম – টেথিস সাগর
৫) প্যানজিয়ার কেন্দ্রে অবস্থান করতো – আফ্রিকা মহাদেশ
৬) যে বলের প্রভাবে মহাদেশ গুলি পশ্চিম দিকে সঞ্চালিত হয়েছিল – জোয়ারী বল
৭) আটলান্টিক মহাসাগরের দুপাশের উপকূল বরাবর মহাদেশ গুলির জোড়া লাগার ঘটনাকে বলা হয় – জিগ-স-ফিট
৮) মহাদেশের অনুভূমিক সঞ্চরণ তত্ত্বের প্রবক্তা ছিলেন – এফ বি টেলর
৯) প্যানজিয়ার মোট ভাঙ্গন ঘটেছে – দুবার
১০) মহীসঞ্চরণ মতবাদ অনুসারে ভারতের সঞ্চরণ ঘটেছে – উত্তর দিকে
১১) মহাদেশীয় ভূখণ্ড গুলি সঞ্চরণ শুরু করেছিল – দক্ষিণ মেরু থেকে
১২) মহীসঞ্চরণের স্বপক্ষে একটি পুরাজীবীয় প্রমাণ হল – উদ্ভিদের জীবাশ্ম
১৩) ওয়েগনারের মতে মহাদেশীয় সঞ্চালনের শক্তি ছিল – প্লবতা ও জোয়ারি শক্তি
১৪) জিগ-স-ফিট হল – বিভিন্ন মহাদেশের প্রান্তভাগের মধ্যে মিলের সমতা
১৫) মহীসঞ্চরণ তত্ত্বের স্বপক্ষে যুক্তির সঙ্গে যুক্ত নয় – সমস্থিতি মতবাদ
১৬) ‘মেসোসরাস’ হল – ক্ষুদ্রাকার কুমিরের জীবাশ্ম
১৭) ‘গ্লসপটেরিস’ হল – ফার্নজাতীয় গাছের জীবাশ্ম
১৮) ওয়েগনারের মতে উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ, উত্তর ও মধ্য এশিয়া একত্রে গঠন করেছিল – লরেসিয়া
১৯) আঙ্গারাল্যান্ড ও গন্ডোয়ানাল্যান্ডের মাঝে অবস্থিত টেথিস প্রকৃতপক্ষে ছিল একটি – মহিখাত
২০) মহীসঞ্চরণ তত্ত্বের স্বপক্ষে যুক্তির সঙ্গে যুক্ত নয় – সমস্থিতি মতবাদ
২১) আলফ্রেড ওয়েগনার ‘মেরু থেকে যাত্রা’ বলতে বোঝান – মহাদেশীয় ভূখণ্ডগুলির দক্ষিণ মেরুর থেকে দূরে সঞ্চরণ
২২) মহীসঞ্চরণের কারণ হল – জোয়ারি টান, অভিকর্ষজ বৈষম্য ও গুরুমণ্ডলের তেজস্ক্রিয় পদার্থের পরিচলন স্রোত
২৩) জিগ-স-ফিট হল – বিভিন্ন মহাদেশের প্রান্তভাগের মধ্যে মিলের সমতা
২৪) মহীসঞ্চরণ তত্ত্বের যে দুর্বলতাটি সঠিক নয় তা হল – প্রাকৃতিক গ্যাস ও খনিজ তেলের বণ্টনের অসমতা রয়েছে
২৫) বিভিন্ন যুগে প্যানজিয়ার চলন ও অবস্থার ক্রম হল – প্যানজিয়া নিরক্ষরেখা বরাবর দুটি খণ্ডে বিভক্ত → গন্ডোয়ানাল্যান্ডের গঠন → লরেসিয়ার গঠন → প্যানথালাসার অবশিষ্টাংশ রূপে প্রশান্ত মহাসাগরের জন্ম

অধ্যায় ২: ভূমিরূপ গঠনের শক্তি প্রক্রিয়া

১) পুঞ্জিত ক্ষয়ের প্রধান চালিকাশক্তি – অভিকর্ষজ বল
২) পুঞ্জিত ক্ষয়ের দ্রুত প্রবাহের অন্তর্গত – ধ্বস
৩) সলিফ্লাকশন সংঘটিত হয় – পরিহিমবাহ অঞ্চলে
৪) পুঞ্জিত ক্ষয়ের প্রথম বিজ্ঞানসম্মত ধারণা দেন – স্টুয়ার্ট শার্প
৫) বহির্জাত প্রক্রিয়ার অন্তর্গত নয় – অগ্নুৎপাত
৬) পুঞ্জিত ক্ষয়ের সর্বাপেক্ষা ধীর প্রক্রিয়া – শিলা বিসর্পণ
৭) অবরোহন ও আরোহণের সম্মিলিত ফল – পর্যায়ণ
৮) ভূপৃষ্ঠের উপরের পদার্থ ধীরে ঢাল বরাবর নামলে তাকে বলে – বিসর্পণ
৯) খাড়া ঢাল থেকে শিলার হঠাৎ পতনকে বলে – শিলা পতন
১০) ভূ-আলোড়ন জনিত শক্তি প্রভাব ফেলে – ধ্বসের উপর
১১) ভারতের বৃহত্তম হিমবাহ – সিয়াচেন
১২) হিমদ্রোণী আকৃতি – U
১৩) নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন বহিঃবিধৌত সমভূমি – ভ্যালিট্রেন
১৪) হিমবাহের সঞ্চয় কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ – এসকার
১৫) মহাদেশীয় হিমবাহের বরফমুক্ত পর্বতশৃঙ্গ – নুনাটাকস
১৬) পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহ – জ্যাকবসন
১৭) যে রেখার নিচে হিমবাহ গলে যায় – হিমরেখা
১৮) ঝুলন্ত উপত্যকায় দেখা যায় – জলপ্রপাত
১৯) ম্যাটারহর্ন একটি উদাহরণ – পিরামিড চূড়া
২০) ভারতের একটি পিরামিড চূড়ার উদাহরণ – ম্যাটারহর্ন
২১) আন্টার্টিকার ওয়ালকট – পৃথিবীর বৃহত্তম সার্ক
২২) দুটি করির মধ্যবর্তী ভূমিরূপ – এরিটি
২৩) হিমশৈল – সমুদ্র জলে ভাসমান বরফের টুকরো
২৪) বহিঃধৌত সমভূমির মাঝে মাঝে সৃষ্ট গর্ত – কেটল
২৫) হিমবাহের সঞ্চয় কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ – ড্রামলিন
২৬) ভৌম জলের প্রধান উৎস – আবহিক জল
২৭) চুনাপাথর যুক্ত অঞ্চলে অদ্রবণীয় লাল কর্দমময় স্তর – টেরারোসা
২৮) পৃথিবীর গভীরতম কাস্ট গুহা – গুফ্রে বার্জার

অধ্যায় ৩: জলবায়ু

১) বায়ুতে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিকে বলা হয় – আর্দ্রতা
২) ঘনীভবনের অনুকূল শর্ত হল –আপেক্ষিক আর্দ্রতা, শীতলীভবনের হার, জলাকর্ষী কণার উপস্থিতি
৩) পাখির পালকের মতো দেখতে মেঘ হল – সিরাস মেঘ
৪) অধঃক্ষেপণের প্রধান রূপ হল – বৃষ্টিপাত
৫) ভারতের একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলের উদাহরণ হল – শিলং
৬) যে প্রক্রিয়াটি অধঃক্ষেপনের অন্তর্গত নয় – কুয়াশা
৭) চরম বা নিরপেক্ষ আর্দ্রতা পরিমাপের একক হল – গ্রাম প্রতি ঘনমিটার
৮) আপেক্ষিক আর্দ্রতা পরিমাপের একক হল – শতকরা
৯) হড়পা বানের প্রধান কারণ হল – মেঘ ভাঙ্গা বৃষ্টি
১০) যে মেঘযুক্ত আকাশকে ‘ম্যাক্যারেল আকাশ’ বলা হয় – সিরো কিউমুলাস
১১) যে ঋতুতে আপেক্ষিক আর্দ্রতা সবচেয়ে কম হয় – শীত ঋতুতে
১২) ঘনীভবন শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন – কির্চার
১৩) সংঘর্ষ সম্মেলন তত্ত্বের প্রবক্তা ছিলেন – বোয়েন
১৪) অ্যাসিড বৃষ্টির pH মান হয় – 5.6
১৫) আপেক্ষিক আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্রের নাম – সাইক্রোমিটার
১৬) বায়ুমণ্ডলের আপেক্ষিক আর্দ্রতা হ্রাস পেলে ঘনীভবনের পরিমাণ – হ্রাস পায়
১৭) আয়তন বৃদ্ধির মাধ্যমে বায়ুর শীতলীকরণকে বলা হয় – অ্যাডিয়াবেটিক পদ্ধতি
১৮) আয়তন অপরিবর্তিত রেখে বায়ুর শীতলীকরণকে বলা হয় – ডায়াবেটিক পদ্ধতি
১৯) শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাতের ক্ষেত্রে যে উক্তিটি সঠিক নয় তা হল – পর্বতের উপরিভাগে বরফ থাকলে, এই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কম হয়
২০) ভারতে সবচেয়ে বেশি যে ধরনের বৃষ্টিপাত পরিলক্ষিত হয় – পরিচলন বৃষ্টিপাত ও শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত

অধ্যায় ৪: বারিমন্ডল

১) সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয়কারী যন্ত্রের নাম – ইকোসাউন্ডার
২) মহীসোপান অঞ্চলের গড় গভীরতা – ২০০ মিটার
৩) আটলান্টিক মহাসাগরের তলদেশে ডলফিন উচ্চভূমি ও চ্যালেঞ্জার উচ্চভূমি যে সামুদ্রিক খাত দ্বারা বিচ্ছিন্ন – রোমান্স খাত
৪) সমুদ্র জলের প্রধান লবণ হল – সোডিয়াম ক্লোরাইড
৫) মধ্য সামুদ্রিক শৈলশিরার উত্তর অংশের নাম – ডলফিন
৬) চুন জাতীয় সিন্ধুকর্দের উদাহরণ হল – টেরোপড
৭) সর্বাধিক ফেরো-ম্যাঙ্গানিজ নডিউলস সঞ্চিত আছে – প্রশান্ত মহাসাগরে
৮) সমুদ্রের গড় লবণতার পরিমাণ (সহস্ত্রাংশে) – 35%
৯) সমুদ্রের সমান লবণতা যুক্ত স্থানগুলিকে যে কাল্পনিক রেখা দ্বারা যোগ করা হয় – আইসোহেলাইন
১০) নিরক্ষরেখায় সমুদ্রপৃষ্ঠে জলের গড় উষ্ণতা – 26.7°C
১১) পৃথিবীর উষ্ণতম মহাসাগর হল – প্রশান্ত মহাসাগর
১২) নিম্নলিখিত সাগরের মধ্যে লবণতা অপেক্ষাকৃত বেশি – লোহিত সাগর
১৩) গভীর সমুদ্রে নিমজ্জিত চ্যাপ্টা শীর্ষ দেশবিশিষ্ট পাহাড়কে বলা হয় – গায়ট
১৪) সমুদ্রের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চল হল – মহীসোপান
১৫) ৯০ ডিগ্রী পূর্ব শৈলশিরা অবস্থিত – ভারত মহাসাগরে
১৭) ঢালের অধোঃক্রম – মহিঢাল > সামুদ্রিক ক্যানিয়ন > মহিজাগান > মহিসোপান
১৮) সমুদ্রজলের ঘনত্ব প্রকাশ পায় – gm/cm³
১৯) পিকনোক্লাইন হল – সমুদ্রের অঞ্চল যেখানে দ্রুত ঘনত্বের পরিবর্তন হয়
২০) সমুদ্রের লবণতা মাপার যন্ত্র – স্যালিনোমিটার

অধ্যায় ৫: জীবমন্ডল

১) মৃত উদ্ভিদ–প্রাণীর দেহাবশেষ খেয়ে বাঁচা জীবকে বলে → ডেট্রিভোর
২) “বাস্তুতন্ত্র” শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন → এ.জি. ট্যান্সলে
৩) বাস্তুতন্ত্রের শক্তির প্রধান উৎস → সূর্য
৪) দুটি ভিন্ন বাস্তুতন্ত্রের মাঝের মিশ্র অঞ্চল → ইকোটন
৫) পৃথিবীর বৃহত্তম বাস্তুতন্ত্র → জীবমন্ডল
৬) বাস্তুতন্ত্রে শক্তি প্রবাহ সর্বদা → একমুখী
৭) ব্যাকটেরিয়া এক প্রকার → বিয়োজক
৮) খাদ্যের যোগান সংক্রান্ত স্তর → ট্রপিক লেভেল
৯) ইকোলজির জনক → হেকেল
১০) একই পুষ্টি স্তরে অবস্থান করে → হরিণ ও গরু
১১) খাদ্যজাল সর্বদা → বহুমুখী
১২) স্থির জলের বাস্তুতন্ত্র → লেনটিক বাস্তুতন্ত্র
১৩) উল্টানো পিরামিড দেখা যায় → পরজীবী বাস্তুতন্ত্রে
১৪) শক্তি স্থানান্তরের পরিমাণ → ১০%
১৫) সমস্ত উদ্ভিদ ও প্রাণীকে একত্রে বলে → সজীব বা জৈব উপাদান
১৬) পুষ্টি সংগ্রহের এলাকা → ইকোলজিক্যাল নিচ
১৭) ১০% সূত্রের প্রবক্তা → লিন্ডেম্যান
১৮) জীবমণ্ডলের গড় বিস্তার → ৩০ কিমি
১৯) এক স্তর থেকে অন্য স্তরে শক্তি প্রবাহ → খাদ্যশৃঙ্খল
২০) নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে → উৎপাদক

অধ্যায় ৬: জনসংখ্যা

১) মোট জনসংখ্যা ÷ মোট জমির পরিমাণ – জনঘনত্ব
২) কোনো দেশের মানুষ-জমির আদর্শ অনুপাতকে বলা হয় – কাম্য জনসংখ্যা
৩) উন্নয়নশীল দেশগুলির বয়স-লিঙ্গ পিরামিডের আকৃতি – তীক্ষ্ণ শীর্ষ পিরামিড
৪) ভারতের যে রাজ্যে জনঘনত্ব সবচেয়ে বেশি – বিহার
৫) 2011 খ্রিস্টাব্দের আদমশুমারি অনুযায়ী ভারতের গড় জনঘনত্ব – 382 জন/বর্গকিমি
৬) জনবিবর্তন মডেল প্রথম প্রবর্তন করেন – থম্পসন
৭) জনসংখ্যা পিরামিড দ্বারা বোঝানো হয় – বয়স অনুযায়ী নারী-পুরুষ
৮) ব্রেন-ড্রেন (Brain-drain) বলতে বোঝায় – অতি উন্নত মেধার একদেশ থেকে অন্যদেশে গমন
৯) ব্রেন-ড্রেন (মেধা প্রবাহ) কোন্ পরিব্রাজনের অংশ – আন্তর্জাতিক পরিব্রাজন
১০) উপকূল অঞ্চল অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ার কারণ – সবকটি কারণই প্রযোজ্য
১১) সেন্সাস অনুযায়ী শহরের ন্যূনতম অকৃষি কাজে নিয়োজিত মানুষের শতাংশ – 75%
১২) 2011 সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ভারতে প্রতি হাজার পুরুষে নারীর সংখ্যা – 940.

অধ্যায় ৭: জনবসতি

১) পৌরপুঞ্জ বা কনারবেশন কথাটি ব্যবহার করেন – পেট্রিক গ্রেডেস
২) বন্যার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য গড়ে ওঠে – শুষ্ক বিন্দু বসতি
৩) মহানগরের জনসংখ্যা হয় – 10 লক্ষের বেশি
৪) আফ্রিকার জুলু উপজাতিদের বসতির নকশা – বৃত্তাকার
৫) ক্ষুদ্র ও বিচ্ছিন্ন গ্রামীণ জনবসতিকে বলে – হ্যামলেট
৬) দুটি রাস্তা সমকোণে মিলিত হলে যে আকৃতির বসতি গড়ে ওঠে তা হল – ‘L’-আকৃতির
৭) কার্যাবলির ভিত্তিতে বারাণসী শহরটি হল – ধর্মীয় শহর
৮) C.B.D.-এর পুরো কথা হল – Central Business District
৯) অধিবাসীদের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ ও সংযোগ বেশি হয় অর্থাৎ সামাজিক নৈকট্য বেশি, যে ধরনের বসতিতে – গোষ্ঠীবদ্ধ বসতি
১০) গ্রামের প্রশাসনিক নাম বা পোশাকি নাম হল – মৌজা

অধ্যায় ৮: ভারতের জনসংখ্যা

১) 2011 সালের জনগণনা অনুযায়ী ভারতের জনসংখ্যা কত? – 121.0 কোটি
২) ভারতে সবচেয়ে বেশি জনঘনত্বের রাজ্য কোনটি? – বিহার (1102 জন/কিমি², 2011)
৩) ভারতের সবচেয়ে কম জনঘনত্বের রাজ্য কোনটি? – অরুণাচল প্রদেশ (17 জন/কিমি²)
৪) নিচের কোন শহরে জনঘনত্ব সবচেয়ে বেশি? – মুম্বাই (20,692 জন/কিমি²)
৫) গাঙ্গেয় সমভূমিতে জনসংখ্যা ঘন হওয়ার প্রধান কারণ কী? – উর্বর মাটি
৬) 2023 সালে ভারতের আনুমানিক জনসংখ্যা কত? – 142.9 কোটি
৭) ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত? – 0.98% (2023)
৮) নিচের কোন রাজ্যে জন্মহার সবচেয়ে বেশি? – বিহার
৯) ভারতের লিঙ্গানুপাত (2023) কত? – 1020 (প্রতি 1000 পুরুষে 1020 নারী)
১০) ভারতের কর্মক্ষম জনসংখ্যার (15-64 বছর) শতকরা হার কত? – 65%
১১) ভারতের কোন রাজ্যে নারী-পুরুষ অনুপাত সবচেয়ে বেশি? – কেরালা (1084 নারী প্রতি 1000 পুরুষ)
১২) 2011 সালের জনগণনা অনুযায়ী ভারতের সাক্ষরতার হার কত ছিল? – 74.0%
১৩) ভারতের কোন বয়স গ্রুপকে ‘জনসংখ্যার ভার’ বলা হয়? – 0-14 বছর
১৪) ভারতের মোট প্রজনন হার (TFR) 2023 সালে কত? – 2.0
১৫) ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ নয় কোনটি? – বিবাহের গড় বয়স বৃদ্ধি
১৬) ভারতের কোন রাজ্যে জন্মহার সবচেয়ে কম? – তামিলনাড়ু
১৭) জনসংখ্যা স্থিতিশীলতা অর্জনের শর্ত কী? – TFR = 2.1
১৮) ভারতের কোন শহরের জনঘনত্ব সবচেয়ে কম? – ইটানগর
১৯) ভারতের মোট জনসংখ্যার কত শতাংশ গ্রামে বাস করে? – 65%
২০) ভারতের প্রথম জনগণনা কবে হয়েছিল? – 1872
২১) ভারতের মোট জনসংখ্যা প্রায় কত কোটি? – 139 কোটি
২২) ভারতের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য কোনটি? – উত্তরপ্রদেশ
২৩) ভারতের গড় আয়ু কত বছর? – 69 বছর
২৪) ভারতের সাক্ষরতার হার কত শতাংশ? – 74%
২৫) ভারতের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে কত? – 420
২৬) ভারতে প্রতি 1000 জনে নারী সংখ্যা কত? – 940
২৭) ভারতের জন্মহার প্রতি 1000 জনে কত? – 20
২৮) ভারতের শিশুমৃত্যু হার প্রতি 1000 জীবিত শিশুর মধ্যে কত? – 31
২৯) ভারতে গ্রামীণ জনসংখ্যার হার কত শতাংশ? – 65%
৩০) ভারতের শহুরে জনসংখ্যার হার কত শতাংশ? – 35%
৩১) ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার গত দশকে কত শতাংশ? – 17.6%
৩২) ভারতের সবচেয়ে কম জনবহুল রাজ্য কোনটি? – সিকিম
৩৩) ভারতের জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি রাজ্য কোনটি? – বিহার
৩৪) ভারতে সবচেয়ে বেশি জনবহুল জেলা কোনটি? – উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ
৩৫) ভারতের জনসংখ্যা পরিমাপের জন্য প্রতি 10 বছর অন্তর কী হয়? – আদমশুমারি
৩৬) ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রধান কারণ কী? – উচ্চ জন্মহার
৩৭) ভারতের সবচেয়ে বেশি জনবহুল শহর কোনটি? – মুম্বাই
৩৮) ভারতে নারীর গড় আয়ু পুরুষের তুলনায় কেমন? – বেশি
৩৯) ভারতে শিশু মৃত্যুহার কমাতে প্রধান ভূমিকা রাখে কী? – টিকাদান
৪০) ভারতে জনসংখ্যার চাপ কমানোর জন্য সরকার কী প্রচার করে? – পরিবার পরিকল্পনা

অধ্যায় ৯: ভারতের জলসম্পদ

১) ভারতের মোট ব্যবহারযোগ্য জলসম্পদ কত? – 1,122 বিলিয়ন কিউবিক মিটার (BCM)
২) ভারতের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত কত? – 118 সেমি
৩) কোন নদী ব্যবস্থা ভারতে সর্বাধিক জল সরবরাহ করে? – গঙ্গা
৪) ভারতের ভূগর্ভস্থ জলের শতকরা হার কত? – 40%
৫) ভারতের সবচেয়ে বেশি ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহারকারী রাজ্য কোনটি? – পাঞ্জাব
৬) “জলশক্তি মন্ত্রক” কোন সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? – 2019
৭) “জল জীবন মিশন”-এর প্রধান লক্ষ্য কী? – গ্রামীণ এলাকায় পানীয় জল সরবরাহ
৮) নিচের কোনটি জল সংরক্ষণের পদ্ধতি নয়? – ফ্লাড ইরিগেশন
৯) “নমামি গঙ্গে” প্রকল্পের উদ্দেশ্য কী? – গঙ্গা নদীর দূষণ নিয়ন্ত্রণ
১০) ভারতের প্রথম রাষ্ট্রীয় জল নীতি কবে ঘোষিত হয়? – 1987
১১) অববাহিকা ব্যবস্থাপনার প্রধান উদ্দেশ্য কী? – মাটির ক্ষয় রোধ ও জল সংরক্ষণ
১২) অববাহিকা উন্নয়ন প্রকল্পের উদাহরণ কোনটি? – সুকোমাজরি প্রকল্প (রাজস্থান)
১৩) “হোল্ডিং পন্ড” কী? – বৃষ্টির জল সংরক্ষণ পদ্ধতি
১৪) কোন রাজ্যে “টাঙ্কা” পদ্ধতিতে জল সংরক্ষণ করা হয়? – রাজস্থান
১৫) “জোহড” পদ্ধতি কোন রাজ্যে প্রচলিত? – রাজস্থান
১৬) ভারতের মোট চাষযোগ্য জমির কত শতাংশ সেচের আওতায়? – 48%
১৭) ড্রিপ সেচের সুবিধা কী? – জল অপচয় কম, শস্য উৎপাদন বৃদ্ধি, লবণাক্ততা নিয়ন্ত্রণ (সবগুলোই)
১৮) ভারতের সবচেয়ে বেশি সেচিত জমি কোন রাজ্যে? – পাঞ্জাব
১৯) “পেরেনিয়াল ক্যানাল সিস্টেম”-এর প্রবক্তা কে? – স্যার আর্থার কটন
২০) “স্প্রিংকলার সেচ” কোথায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়? – পাঞ্জাব
২১) ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘ নদী কোনটি? – গঙ্গা
২২) ভারতের জলসম্পদের প্রায় কত শতাংশ কৃষিক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়? – 85%
২৩) ভারতে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয় কোন অঞ্চলে? – উত্তর-পূর্ব অঞ্চল
২৪) ভারতের বৃহত্তম জলাধার কোনটি? – হিরাকুন্ড বাঁধ
২৫) ভারতের সর্ববৃহৎ নদী জলের সঞ্চয় কোন নদীতে? – নর্মদা নদী
২৬) ভারতের কোন নদী ত্রিপুরা, আসাম ও বাংলাদেশ দিয়ে প্রবাহিত হয়? – ব্রহ্মপুত্র
২৭) ভারতে বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত কোন মাসে হয়? – জুলাই
২৮) উত্তর ভারতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নদী কোনটি? – গঙ্গা
২৯) ভারতের জলসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য প্রধান ভূমিকা পালন করে কোন বিভাগ? – সেচ বিভাগ
৩০) ভারতে জলঘাটতি দেখা দেয় প্রধানত কোন অঞ্চলে? – মরুভূমি অঞ্চল
৩১) ভারতের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প কোনটি? – নর্মদা নালা প্রকল্প
৩২) ভারতে নদী দ্বারা সেচের পরিমাণ কত শতাংশ? – 50%
৩৩) ভারতের বৃহত্তম জলাধার কোন বাঁধ? – হিরাকুন্ড বাঁধ
৩৪) ভারতের সবচেয়ে বড় নদী যা বঙ্গোপসাগরে পড়ে – গঙ্গা
৩৫) ভারতে জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রধানত কোন কিছুর উপর নির্ভরশীল? – বর্ষা
৩৬) ভারতে জলের প্রাচুর্য বেশি দেখা যায় কোন অঞ্চলে? – কেরালা
৩৭) তিস্তা বাঁধ অবস্থিত কোন রাজ্যে? – পশ্চিমবঙ্গ
৩৮) ভারতের নদীগুলো প্রধানত কোন উৎস থেকে উৎপন্ন হয়? – হিমালয়
৩৯) মেঘালয়ের কোন অঞ্চলে ভারতের বহু নদীর উৎপত্তি? – চেরাপুঞ্জি
৪০) ভারতের জলসম্পদ রক্ষায় প্রধান চ্যালেঞ্জ কী? – নদীর দূষণ
৪১) জলসম্পদ কাকে বলে? – মানুষের ব্যবহার্য ও উপযোগী উৎস থেকে প্রাপ্ত জলকে জলসম্পদ বলে
৪২) জলসংকট কি? – বার্ষিক মাথাপিছু ব্যবহার্য জলের পরিমাণ যদি 1000 ঘনোমিটারের কম হয় তাকে জলসংকট বলে
৪৩) জোকাভাব কী? – বার্ষিক মাথাপিছু জলের পরিমাণ 1700 ঘনোমিটারের কম হলে তাকে জোকাভাব বলে
৪৪) মোট ব্যবহার্য সাধু জলের পরিমাণ – কৃষি 69%, শিল্প 23%, পানীয় 8%
৪৫) বার্ষিক জলপ্রাপ্তির হিসাবে জলের সর্বাধিক প্রাপ্তি কোথায়? – কানাডা, আলাস্কা, ওশিয়ানিয়া
৪৬) পৃথিবীর পৃষ্ঠীয় জলপ্রবাহের অধিকাংশ দখল করে আছে কোন নদী? – আমাজন নদী
৪৭) কৃপ ও নলকূপের ভিত্তিতে জলসেচে ভারতের প্রথম রাজ্য – উত্তর প্রদেশ
৪৮) ইন্দিরা গান্ধী খাল কোন রাজ্যে গড়ে উঠেছে? – রাজস্থান
৪৯) ভাকরা নাঙ্গাল খাল কোন নদীতে কাটা হয়েছে? – শতদ্রু নদী
৫০) ভারতের ব্যারেজ বা কানাট প্রথা কোন রাজ্যে প্রচলিত? – কর্ণাটক
৫১) ভূপৃষ্ঠের জলের সংরক্ষণে মানুষের সৃষ্ট আঁধার – পুকুর
৫২) বিশ্ব জল দিবস কবে পালিত হয়? – ২২ মার্চ
৫৩) বাউরি কি? – জল সংগ্রহের একটি ঐতিহ্যগত উপায়
৫৪) পানীয় জলের ভূগর্ভস্থ উৎস – প্রস্রবণ ও কূপ
৫৫) দুটি নিত্যবহ নদী – তিস্তা, গঙ্গা; দুটি অনিত্যবহ নদী – অজয়, কোপায়, গন্ধেশ্বরী
৫৬) ভূগর্ভস্থ শিলাস্তরে জলের স্তরকে কি বলে? – সিক্ত স্তর
৫৭) ভারতের নিত্যবহ খাল কোথায় সর্বাধিক? – উত্তর ভারত
৫৮) “প্রতি ফোটা জল ফসলের ঢল” প্রকল্প চালু হয়েছিল কবে? – ১ জুলাই, ২০১০
৫৯) ইউটিফিকেশন কোথায় ব্যবহার হয়? – কৃষিক্ষেত্রে
৬০) ভারতের প্রথম ও দ্বিতীয় বৃহত্তম খাল – প্রথম ইন্দিরা গান্ধী খাল (রাজস্থান), দ্বিতীয় নর্মদা খাল (গুজরাত)
৬১) অ্যানিকাট কি? – প্রাচীন কৌশলে নির্মিত ছোট খাল
৬২) চেক ড্যাম কাকে বলে? – ঢালু জমি বা পাহাড়ের ঢালে আড়াআড়িভাবে তৈরি ছোট বাঁধকে চেক ড্যাম বলে

অধ্যায় ১০: ভারতের খনিজ ও শক্তি সম্পদ

১) ভারতের লৌহ আকরিকের সর্বাধিক উৎপাদক রাজ্য কোনটি? – ওড়িশা
২) বক্সাইট থেকে কোন ধাতু উৎপাদিত হয়? – অ্যালুমিনিয়াম
৩) ম্যাঙ্গানিজের প্রধান ব্যবহার কী? – ইস্পাত শিল্প
৪) ভারতের তামার প্রধান খনি কোন রাজ্যে অবস্থিত? – রাজস্থান
৫) অভ্রের প্রধান উৎপাদক রাজ্য কোনটি? – অন্ধ্রপ্রদেশ
৬) ভারতের কয়লার সর্বাধিক মজুদ কোন রাজ্যে? – ঝাড়খণ্ড
৭) খনিজ তেলের প্রধান উৎপাদক রাজ্য কোনটি? – আসাম
৮) থোরিয়ামের প্রধান উৎস কোন রাজ্যে পাওয়া যায়? – কেরালা
৯) ভারতের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কোনটি? – তারাপুর
১০) সৌরশক্তির সর্বাধিক ব্যবহারকারী রাজ্য কোনটি? – রাজস্থান
১১) ভূ-তাপীয় শক্তির প্রধান স্থান কোনটি? – উপরের সবকয়টি (পুগা উপত্যকা, মানিকরণ, তাতাজল)
১২) জোয়ার-ভাটা শক্তি উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত উপকূলীয় অঞ্চল কোনটি? – গুজরাট
১৩) সমুদ্র-তাপীয় শক্তি রূপান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা পার্থক্য কত? – 20°C
১৪) জৈব গ্যাস উৎপাদনের প্রধান উপাদান কী? – গোবর
১৫) ভারতের বায়ু শক্তির সর্বাধিক উৎপাদক রাজ্য কোনটি? – তামিলনাড়ু
১৬) ভারতের প্রধান কয়লা খনি কোন রাজ্যে অবস্থিত? – ঝাড়খণ্ড
১৭) পেট্রোলিয়াম প্রধানত কোন অঞ্চলে পাওয়া যায়? – আসাম
১৮) ভারতের প্রধান লোহার খনি কোথায় অবস্থিত? – ঝাড়খণ্ড
১৯) ভারতের সবচেয়ে বড় চুনাপাথর উৎপাদনকারী রাজ্য কোনটি? – রাজস্থান
২০) ভারত বিশ্বের প্রধান কোন তেল উৎপাদক দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম? – পেট্রোলিয়াম
২১) ভারতের প্রধান হাইড্রোইলেকট্রিক শক্তি উৎপাদনকারী রাজ্য কোনটি? – সিকিম
২২) ভারতের কোন খনিতে সবচেয়ে বেশি কয়লার মজুদ রয়েছে? – ধানবাদ
২৩) ভারতীয় শক্তি উৎপাদনে প্রধান ভূমিকা রাখে কোনটি? – কয়লা
২৪) ভারতে সবচেয়ে বেশি কোন বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়? – জ্বালানী (Thermal power)
২৫) ভারতের প্রধান তামার খনি কোন রাজ্যে অবস্থিত? – ওড়িশা
২৬) ভারতে শক্তি উৎপাদনের জন্য অনেক বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে কোন শক্তির জন্য? – জলবিদ্যুৎ
২৭) ভারতের প্রধান পারমাণবিক কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত? – মুম্বাই
২৮) ভারতে কোন শক্তির উৎস হিসাবে কৃষিজ উৎস ব্যবহার হয়? – জৈবজ্বালানি
২৯) ভারতে কয়লা উৎপাদনে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখে কোন রাজ্য? – ঝাড়খণ্ড
৩০) ভারতে প্রধান ভূপাতিত শক্তি উৎস কোনটি? – কয়লা
৩১) ভারতে সবচেয়ে বেশি প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন হয় কোন রাজ্যে? – গুজরাট
৩২) ভারতের প্রধান পেট্রোলিয়াম শোধনাগার কোথায় অবস্থিত? – বিশাখাপত্তনম
৩৩) ভারত কোন উন্নয়নের জন্য নবায়নযোগ্য শক্তির উপর গুরুত্ব দিচ্ছে? – শক্তি উৎপাদন
৩৪) ভারতে বায়ু শক্তি উৎপাদনের সবচেয়ে বড় ক্ষেত্র কোনটি? – তামিলনাড়ু
৩৫) ভারতে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য কোন প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে? – আধুনিক প্রযুক্তি

অধ্যায় ১১: ভারতের কৃষিকাজ

১) ভারতের অর্থনীতিতে কৃষির অবদান কত শতাংশ? – 15–17%
২) ভারতের কৃষিতে সবুজ বিপ্লব শুরু হয় কোন দশকে? – 1960-এর দশক
৩) শ্বেত বিপ্লব কোন খাতের উন্নয়নের সাথে যুক্ত? – দুধ উৎপাদন
৪) নীল বিপ্লব কীসের সাথে সম্পর্কিত? – মৎস্য চাষ
৫) ভারতের কোন রাজ্য আখ উৎপাদনে শীর্ষে? – উত্তরপ্রদেশ
৬) খরিফ শস্য কখন চাষ করা হয়? – জুন–সেপ্টেম্বর
৭) রবি শস্যের উদাহরণ কোনটি? – গম
৮) জায়েদ শস্য কোন মৌসুমে চাষ করা হয়? – গ্রীষ্মকাল
৯) শস্যাবর্তনের প্রধান উদ্দেশ্য কী? – মাটির উর্বরতা বজায় রাখা, ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি, কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ (সবগুলোই)
১০) শস্য সমন্বয় বলতে কী বোঝায়? – একই জমিতে একাধিক ফসল চাষ
১১) ভারতের কোন রাজ্য পাট উৎপাদনে শীর্ষে? – পশ্চিমবঙ্গ
১২) কাপাস চাষের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত মাটি কোনটি? – কালো মাটি
১৩) ভারতের সবচেয়ে বেশি চা উৎপাদনকারী রাজ্য কোনটি? – অসম
১৪) আখ থেকে তৈরি হয় কোনটি? – চিনি, ইথানল, কাগজ (সবগুলোই)
১৫) “গোল্ডেন ফাইবার” বলা হয় কোন ফসলকে? – পাট
১৬) “অপারেশন ফ্লাড” কীসের সাথে সম্পর্কিত? – দুধ উৎপাদন
১৭) ভারতের সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদনকারী রাজ্য কোনটি? – উত্তরপ্রদেশ
১৮) “জৈব কৃষি” বলতে কী বোঝায়? – প্রাকৃতিক উপায়ে ফসল উৎপাদন
১৯) ভারতের সবচেয়ে বেশি মসলা উৎপাদনকারী রাজ্য কোনটি? – কেরালা
২০) “হর্টিকালচার” বলতে কী বোঝায়? – ফুল ও ফল চাষ
২১) ভারতের প্রধান খাদ্য শস্য হল – ধান
২২) বৃষ্টির উপর নির্ভরশীল কৃষিকাজকে বলা হয় – বৃষ্টিসাপেক্ষ কৃষি
২৩) ভারতের প্রধান ফসল চাষ হয় – সমভূমি অঞ্চলে
২৪) ধান চাষে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – প্রচুর জল
২৫) ভারতের প্রধান তেলজাতীয় ফসল – সরিষা
২৬) ভারতের সবচেয়ে বড় সরিষা উৎপাদনকারী রাজ্য – রাজস্থান
২৭) ভারতের প্রধান সেচ ব্যবস্থা – নদী ও পাম্প সেট
২৮) ধান চাষে সবচেয়ে ভালো মাটি – কাদামাটি
২৯) ভারতের প্রধান ফসল উৎপাদন এলাকা – গঙ্গা–মহানদা তটভূমি
৩০) ভারতের কোন ফসলের জন্য বর্ষার জল সবচেয়ে প্রয়োজন? – ধান
৩১) কৃষির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান – জল
৩২) সেচাধীন কৃষিতে উৎপাদন বাড়াতে সেচ ব্যবস্থার গুরুত্ব অনেক – বেশি
৩৩) ভারতের প্রধান খাদ্যশস্য গম চাষে সবচেয়ে ভালো জলবায়ু – শীতল ও শুষ্ক
৩৪) ভারতের কৃষি প্রধানত কোন অর্থনীতির ওপর নির্ভরশীল? – কৃষি অর্থনীতি
৩৫) তুলা উৎপাদনে সবচেয়ে বিখ্যাত রাজ্য – গুজরাট
৩৬) বহুকালচার কৃষি বলতে বোঝায় – একসাথে একাধিক ফসল চাষ
৩৭) ভারতের কৃষিকে আধুনিকীকরণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান – প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি
৩৮) ভারতের প্রধান চা উৎপাদনকারী রাজ্য – অসম
৩৯) ধান চাষের জন্য প্রধানত প্রয়োজনীয় বৃষ্টি – বর্ষাকালীন বৃষ্টি
৪০) ভারতের মৎস্যচাষ প্রধানত কোন অঞ্চলে বেশি? – উপকূলীয় অঞ্চল

অধ্যায় ১২: ভারতের পরিবহন ও যোগাযোগ

১) ভারতের দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক হলো – NH-44 (শ্রীনগর–কন্যাকুমারী, 3,745 কিমি)
২) স্বর্ণ চতুর্ভুজ প্রকল্প যুক্ত করে – দিল্লি, মুম্বাই, চেন্নাই ও কলকাতা
৩) ভারতের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হয় – দিল্লি–আগ্রা (ইয়ামুনা এক্সপ্রেসওয়ে)
৪) ভারতের প্রথম রেললাইন চালু হয় – মুম্বাই থেকে থানে (1853 সালে)
৫) ভারতের দীর্ঘতম রেলপথ – বিবেক এক্সপ্রেস (ডিব্রুগড়–কন্যাকুমারী, 4,286 কিমি)
৬) ভারতের প্রথম মেট্রো রেল চালু হয় – কলকাতায় (1984 সালে)
৭) ভারতের সবচেয়ে ব্যস্ততম বিমানবন্দর – ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (দিল্লি)
৮) ভারতের প্রথম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর – সান্তাক্রুজ (মুম্বাই)
৯) ভারতের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর – মুম্বাই বন্দর
১০) ভারতের গভীরতম সমুদ্রবন্দর – বিশাখাপত্তনম বন্দর
১১) ভারতের প্রথম আধুনিক বন্দর – জওহরলাল নেহরু বন্দর (নাভি মুম্বাই)
১২) ভারতের প্রাচীনতম সমুদ্রবন্দর – লথাল (গুজরাট)
১৩) ভারতের দীর্ঘতম নদীপথ – ব্রহ্মপুত্র নদ
১৪) জাতীয় জলপথ নং–১ বিস্তৃত – আল্লাহাবাদ থেকে হলদিয়া পর্যন্ত
১৫) ভারতের প্রথম বিদ্যুতায়িত রেলপথ – বোম্বে ভিটি থেকে কুরলা (1925 সালে)
১৬) ভারতের রেলপথের নিয়ন্ত্রণ করে – ভারতীয় রেলওয়ে বোর্ড
১৭) দেশের দীর্ঘতম রেল সেতু – বোগিবিল সেতু (অসম)
১৮) ভারতের প্রথম উচ্চগতির ট্রেন প্রকল্প – মুম্বাই–আহমেদাবাদ বুলেট ট্রেন
১৯) ভারতের প্রথম করিডর ভিত্তিক মেট্রো – দিল্লি মেট্রো
২০) দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর – পেট্রাপোল (বাংলাদেশ সীমান্ত)
২১) ভারতের প্রথম কেবল টিভি শহর – দার্জিলিং
২২) ভারতের প্রথম উপগ্রহ যোগাযোগ ব্যবহৃত হয় – APPLE (1981 সালে)
২৩) ভারতের প্রথম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ কেন্দ্র – শ্রীহরিকোটা (আন্ধ্রপ্রদেশ)
২৪) ISRO-র সদর দপ্তর – বেঙ্গালুরু
২৫) ভারতের প্রথম জিওস্টেশনারি যোগাযোগ উপগ্রহ – INSAT-1A
২৬) দেশের প্রথম শিক্ষামূলক টিভি সম্প্রচার – স্যাটেলাইট ইনস্ট্রাকশনাল টেলিভিশন এক্সপেরিমেন্ট (SITE)
২৭) ভারতের প্রথম সংবাদপত্র – হিকি’স বেঙ্গল গেজেট (1780)
২৮) ভারতের প্রথম রেডিও সম্প্রচার শুরু হয় – 1927 সালে, মুম্বাই ও কলকাতা থেকে
২৯) ভারতের প্রথম টেলিভিশন সম্প্রচার – 1959 সালে, দিল্লি থেকে
৩০) ভারতের প্রথম রঙিন টেলিভিশন সম্প্রচার – 1982 সালে, এশিয়ান গেমস উপলক্ষে
৩১) দেশের বৃহত্তম টেলিকম কোম্পানি – ভারতী এয়ারটেল
৩২) BSNL প্রতিষ্ঠিত হয় – 2000 সালে
৩৩) দেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম টানেল – পীর পাঞ্জাল টানেল (জম্মু-কাশ্মীর)
৩৪) দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্রসেতু – বন্দ্রা–ওয়ারলি সি লিঙ্ক (মুম্বাই)
৩৫) ভারতের প্রথম মেট্রো রেল চালু শহর – কলকাতা
৩৬) ভারতে সবচেয়ে বেশি প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন হয় – গুজরাটে
৩৭) ভারতের প্রধান পেট্রোলিয়াম শোধনাগার – বিশাখাপত্তনম
৩৮) ভারত নবায়নযোগ্য শক্তির উপর গুরুত্ব দিচ্ছে – শক্তি উৎপাদনের জন্য
৩৯) ভারতে বায়ু শক্তি উৎপাদনের সবচেয়ে বড় ক্ষেত্র – তামিলনাড়ু
৪০) ভারতে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে ব্যবহৃত হচ্ছে – আধুনিক প্রযুক্তি

অধ্যায় ১৩: ভারতের বাণিজ্য ও অর্থনীতি

১) বিশ্ববাণিজ্য সংস্থা (WTO) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৯৫ সালে
২) WTO-এর সদর দপ্তর অবস্থিত – জেনেভা (সুইজারল্যান্ড)
৩) WTO-এর পূর্ব নাম ছিল – GATT
৪) WTO-এর প্রধান লক্ষ্য – বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য বাধা হ্রাস
৫) WTO-এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা – ১৬৪টি
৬) ভারতের অর্থনীতির প্রকৃতি – মিশ্র অর্থনীতি
৭) ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কার শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
৮) LPG সংস্কার বলতে বোঝায় – Liberalization, Privatization, Globalization
৯) ভারতের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা শুরু হয় – ১৯৫১ সালে
১০) ভারতের রিজার্ভ ব্যাংকের প্রথম গভর্নর ছিলেন – স্যার Osborne Smith
১১) ভারতের প্রথম বিদেশি বিনিয়োগ প্রবাহিত হয় – টেলিকম খাতে
১২) ভারতের প্রথম বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (SEZ) স্থাপিত হয় – কান্ডলা
১৩) ভারতের বাণিজ্যিক আইন সংশোধন করা হয় – ২০১৩ সালে
১৪) ভারতের প্রথম ডিজিটাল মুদ্রা – ডিজিটাল রূপি
১৫) ভারতের প্রথম পাবলিক সেক্টর ব্যাংক – SBI
১৬) ভারতের প্রথম প্রাইভেট সেক্টর ব্যাংক – ICICI
১৭) ভারতের প্রথম বিদেশি মুদ্রা সংরক্ষণ শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
১৮) ভারতের প্রথম বিদেশি মুদ্রা সংরক্ষণের পরিমাণ ছিল – ১ বিলিয়ন ডলার
১৯) ভারতের বর্তমান বিদেশি মুদ্রা সংরক্ষণ – ৪০০ বিলিয়ন ডলার
২০) ভারতের বিদেশি মুদ্রা সংরক্ষণের প্রধান উৎস – রপ্তানি, প্রবাসী ভারতীয়দের প্রেরণ ও বিদেশি বিনিয়োগ
২১) উৎপাদনের প্রধান উপাদান – ভূমি, পুঁজি, শ্রম ও উদ্যোগ
২২) মুদ্রার প্রধান বৈশিষ্ট্য – বিনিময়ের মাধ্যম
২৩) অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য পরিচালিত হয় – দেশের মধ্যে
২৪) মুদ্রা ছাড়া পণ্য ও সেবার বিনিময় ব্যবস্থা – পণ্য বিনিময় ব্যবস্থা
২৫) রপ্তানি বাণিজ্যের ফলে দেশে অর্জিত হয় – বৈদেশিক মুদ্রা
২৬) আমদানি হলো – বিদেশ থেকে পণ্য ও সেবা কেনা
২৭) অর্থনীতির মূল লক্ষ্য – মানুষের অসীম চাহিদা পূরণ
২৮) ব্যাংক সঞ্চয় রাখে ও প্রদান করে – ঋণ
২৯) বাজেট হলো – আয় ও ব্যয়ের পূর্ব পরিকল্পনা
৩০) বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য – তৈরি পোশাক
৩১) বাণিজ্য ঘাটতি ঘটে যখন – আমদানি বেশি হয় রপ্তানির চেয়ে
৩২) শ্রম হলো একটি – অর্থনৈতিক উপাদান
৩৩) ব্যাংক চেক হলো – একটি বিকল্প মুদ্রা
৩৪) মুদ্রাস্ফীতি বলতে বোঝায় – পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে বাড়া
৩৫) অর্থনীতির অন্যতম শাখা হলো – জাতীয় অর্থনীতি
৩৬) (প্রশ্ন অনুপস্থিত, তাই এখানে ফাঁকা রাখা হলো)
৩৭) পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে উৎপাদনের লক্ষ্য – মুনাফা অর্জন
৩৮) জাতীয় আয় হলো – দেশের মোট পণ্য ও সেবা থেকে অর্জিত আয়
৩৯) ব্যাংকিং খাত হলো – অর্থনীতির কেন্দ্রীয় ভিত্তি
৪০) অবকাঠামোগত উন্নয়ন ছাড়া সম্ভব নয় – অর্থনৈতিক উন্নয়ন

Loading

Leave a Reply

error: