Skip to content

Mathematical Formulas (First Part) – গণিতের সূত্রাবলী (প্রথম ভাগ)

Teacher: Anonymous

Mathematical Formulas

Mathematical Formulas (First Part)
গণিতের সূত্রাবলী (প্রথম ভাগ)

প্রথম ভাগ 
এখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ গাণিতিক সূত্র দেওয়া আছে যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।

First Part
Here many important mathematical formulas are given which are very essential for the students.

বীজগণিতের সূত্রাবলী

(a+b)²= a²+2ab+b²

(a+b)²= (a-b)²+4ab

(a-b)²= a²-2ab+b²

(a-b)²= (a+b)²-4ab

a² + b²= (a+b)²-2ab.

a² + b²= (a-b)²+2ab.

a²-b²= (a +b)(a -b)

2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²

4ab = (a+b)²-(a-b)²

ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²

(a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)

(a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³

(a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)

(a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³

(a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)

a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)

a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)

a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)

a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)

(a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)

2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)

(a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)

a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)

a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}

(x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab

(x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab

(x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab

(x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab

(x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr

bc (b-c) + ca (c- a) + ab (a – b) = – (b – c) (c- a) (a – b)

a² (b- c) + b² (c- a) + c² (a – b) = -(b-c) (c-a) (a – b)

a (b² – c²) + b (c² – a²) + c (a² – b²) = (b – c) (c- a) (a – b)

a³ (b – c) + b³ (c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a – b)(a + b + c)

b²-c² (b²-c²) + c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)

(ab + bc+ca) (a+b+c) – abc = (a + b)(b + c) (c+a)

(b + c)(c + a)(a + b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca)

আয়তক্ষেত্র

আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক

আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)একক

আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক

আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য = ক্ষেত্রফল ÷ প্রস্ত একক

আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত = ক্ষেত্রফল ÷ দৈর্ঘ্য একক

বর্গক্ষেত্র

বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক

বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক

বর্গক্ষেত্রের কর্ণ = √2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক

বর্গক্ষেত্রের বাহু = √ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা ÷ 4 একক

ত্রিভূজ

সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾ × (বাহু)²

সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2 × (বাহু)

বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)
এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s = অর্ধপরিসীমা

পরিসীমা 2s = (a+b+c)

সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(ভূমি × উচ্চতা) বর্গ একক

সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.

সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b² – a²/4
এখানে, a = ভূমি; b = অপর বাহু।

ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)

সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ = √ লম্ব² + ভূমি²

লম্ব = √অতিভূজ² – ভূমি²

ভূমি = √অতিভূজ² – লম্ব²

সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² – a²/4

এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।

ত্রিভুজের পরিসীমা = তিন বাহুর সমষ্টি

রম্বস

রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½ × (কর্ণদুইটির গুণফল)

রম্বসের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য

সামান্তরিক

সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা

সামান্তরিকের পরিসীমা = 2 × (সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)

ট্রাপিজিয়াম

ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল = ½ × (সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল) × উচ্চতা

ঘনক

ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক

ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6 × বাহু² বর্গ একক

ঘনকের কর্ণ = √3 × বাহু একক

আয়তঘনক

আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা × প্রস্ত × উচ্চতা) ঘন একক

আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
[ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]

আয়তঘনকের কর্ণ = √a² + b² + c² একক

চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ) × উচ্চতা

বৃত্ত

বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr² = 22/7r²
{এখানে π = ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ = r}

বৃত্তের পরিধি = 2πr

গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক

গোলকের আয়তন = 4πr³ ÷ 3 ঘন একক

h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r² – h² একক

বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s = πrθ/180°
এখানে θ = কোণ

সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন

সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,

সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h

সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।

সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)

সমবৃত্তভূমিক কোণক

সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,

কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল = πrl বর্গ একক

কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল = πr(r+l) বর্গ একক

কোণকের আয়তন = ⅓πr²h ঘন একক

বহুভুজ ও চতুর্ভুজ

বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2

বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি = (2n-4)সমকোণ
এখানে n = বাহুর সংখ্যা

চতুর্ভুজের পরিসীমা = চার বাহুর সমষ্টি

ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলী

sinθ = लম্ব / অতিভূজ

cosθ = ভূমি / অতিভূজ

taneθ = लম্ব / ভূমি

cotθ = ভূমি / লম্ব

secθ = অতিভূজ / ভূমি

cosecθ = অতিভূজ / লম্ব

sinθ = 1 / cosecθ

cosecθ = 1 / sinθ

cosθ = 1 / secθ

secθ = 1 / cosθ

tanθ = 1 / cotθ

cotθ = 1 / tanθ

sin²θ + cos²θ = 1

sin²θ = 1 – cos²θ

cos²θ = 1- sin²θ

sec²θ – tan²θ = 1

sec²θ = 1+ tan²θ

tan²θ = sec²θ – 1

cosec²θ – cot²θ = 1

cosec²θ = cot²θ + 1

cot²θ = cosec²θ – 1

বিয়ােগের সূত্রাবলী

বিয়ােজন – বিয়োজ্য = বিয়োগফল

বিয়ােজন = বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য

বিয়ােজ্য = বিয়ােজন – বিয়ােগফল

গুণের সূত্রাবলী

গুণফল = গুণ্য × গুণক

গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য

গুণ্য = গুণফল ÷ গুণক

ভাগের সূত্রাবলী

নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে

ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।

ভাজ্য = (ভাজ্য – ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।

ভাগফল = (ভাজ্য – ভাগশেষ) ÷ ভাজক।

নিঃশেষে বিভাজ্য হলে

ভাজক = ভাজ্য ÷ ভাগফল

ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক

ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলী

ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলাের গ.সা.গু / হরগুলাের ল.সা.গু

ভগ্নাংশের ল.সা.গু = লবগুলাের ল.সা.গু / হরগুলার গ.সা.গু

ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু

গড় নির্ণয়

গড় = রাশি সমষ্টি / রাশি সংখ্যা

রাশির সমষ্টি = গড় × রাশির সংখ্যা

রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড়

আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা

সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল / সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা

ক্রমিক ধারার গড় = শেষ পদ + ১ম পদ / 2

Loading

Leave a Reply

error: